শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
অবশেষে রাজশাহীতে সেই যুদ্ধ বিমানের ঠাঁই হলো আলিফ-লাম মিম ভাটার মোড়ে

অবশেষে রাজশাহীতে সেই যুদ্ধ বিমানের ঠাঁই হলো আলিফ-লাম মিম ভাটার মোড়ে

অবশেষে রাজশাহীতে সেই যুদ্ধ বিমানের ঠাঁই হলো আলিফ-লাম মিম ভাটার মোড়ে

নিজস্ব প্রতিবেদক : অবশেষে রাজশাহী মহানগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ের সেই যুদ্ধ বিমানের ঠাঁই হলো আলিফ-লাম মিম ভাটার মোড়ের চৌ-রাস্তায়। এফ-৬ মডেলের এই বিমানটি’র সকল প্রকার সংস্কার কাজ সম্পন্ন শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিমান বন্দর রোড সংলগ্ন স্থান আলিফ-লাম-মিম ভাটার মোড়ে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি দলকে ক্রেনে করে বিমানটি স্ট্যান্ডের ওপর স্থাপন করেন।

এ সময় সেখানে শত শত নারী-পুরুষের ভিড় দেখা যায়। ঝলমলে আলোক সজ্জায় শোভা পাচ্ছে বিমানের নতুন রুপ।

সূত্রে জানায়, যুদ্ধবিমানটি সর্বশেষ আকাশে উড়েছিল ১৯৯১ সালে। ১৯৯৪ সালে রাজশাহী মহানগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ে কংক্রিটের তৈরি একটি স্ট্যান্ডের ওপর বিমানটি স্থাপন করে সিটি কর্পোরেশন। পরে ২৫ বছর পর বিমানটি সেই স্ট্যান্ড থেকে নামিয়ে আলিফ-লাম-মিম ভাটার মোড়ে রাখা হয়।

এখন বিমানটি নগরীর আলিফ-লাম-মীম ভাটা এলাকায় নবনির্মিত একটি সড়কের প্রবেশমুখে স্থাপন করা হলো। নতুন সড়কটি বিমানবন্দর রোডে এসে মিলিত হয়েছে। দুই রাস্তার সংযোগস্থলে থেকে বিমানটি বোঝাবে-এই দিকেই বিমানবন্দর রয়েছে।

জানা যায়, বিমানটি স্থাপনের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি দল। দেশের আকাশসীমা সুরক্ষিত রাখতে ১৯৭৫ সালে এফ-৬ মডেলের যুদ্ধবিমানটি কেনা হয়েছিল। ১৯৯১ সাল পর্যন্ত এটি বিমানবাহিনীতে সার্ভিস দিয়েছে। শহরের সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন (রাসিক) একটি অব্যবহৃত বিমান সিঅ্যান্ডবি মোড়ে স্থাপনের আবেদন করেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে পরে বিমানটি স্থাপন করা হয়েছিল সিঅ্যান্ডবি মোড়ে অবস্থিত পুলিশ কমিশনার সদর দফতরে। পরে আবারও স্থানান্তরের জন্য আবেদন করা হলে সেখান থেকে নামিয়ে বিমান বন্দর রোড আলিফ-লাম-মিম ভাটার মোড়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

বিমানটি অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি। এই মডেলের বিমানের ইঞ্জিন থাকে ভেতরে। তবে এই বিমানটিতে ইঞ্জিন নেই। তার দুই পাখার সঙ্গে এখনও আছে ড্রপ ট্যাংক। রয়েছে পাইলটের বসার স্থানও।

সাংবাদিক মঈন উদ্দিন জানান, বিমানটি স্থাপনের কারনে রাজশাহীর বািইরে থেকে আসা মানুষের বিমান বন্দর রোড় চিনতে আর সমস্যা হবেনা। অপর দিকে এই ভাটার মোড়টিতে বিমানকে কেন্দ্র করে অচিরেই নতুন নতুন মার্কেট, দোকান, শপিংমল গড়ে উঠবে। পাশাপাশি আলোক সজ্জার জন্য স্থানটির সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাওয়ায় নগরীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লোকজন আসবে এখানে।

এখনকার মানুষের ব্যবসা বানিজ্য বৃদ্ধি পাবে, জিবন যাত্রার মানও বাড়বে বলেও জানান তিনি।

মতিহার বার্তা ডট কম-২১-০৮-২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply